বর্তমানে এন্ড্রয়েডের ব্যবহার প্রচুর বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা এন্ড্রয়েডের
খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে উঠেছি। এর মধ্যে রুটিং, কাস্টম রম,
ফ্রেমওয়ার্ক, পোর্টিং এ কথাগুলো প্রায় শুনে থাকবেন।যেহেতু জিনিসগুলো অনেক
প্যাঁচ এবং ছোট খাটো লেখায় বুঝতে অসুবিধা হয় তাই সব একসাথে না বলে আলাদা
আলাদা ভাবে তুলে ধরবো। আমরা আজকে রুট এবং এর সাথে সম্পর্কিত সব তথ্য জানার
চেষ্টা করবো, ধৈয্য রাখা সত্যি বাঞ্ছনীয় এবং কিছু না বুঝলে অবশ্যই জিজ্ঞেস
করে জানার চেষ্টা করবেন।
-“জ্বি , কবুল কবুল কবুল।”
রুট ফিয়েচারিং অনেক এপ্লিকেশন আছে যেগুলো অনেক উপকারী, আবার সেগুলো রুট ছাড়া ছলে না! যেমনঃএন্ড্রয়েডে ইন্টারনেট ইউজ এক বিরাট সমস্যা, রাতে অন রেখে সকালে উঠলে ৫০ এমবি গায়েব, নিজে নিজে সব আপডেট হয়ে যায়! তো DroidWall এমন একটি এপ যা দিয়ে আপনি অন্য এপ গুলোর নেট ইউজ রেস্ট্রিক্টেড করে দিতে পারবেন, আপনি যদি শুধু অপেরা মিনি,ইউসি ব্রাউজার চালান তাইলে শুধু এগুলোতে টিক মার্ক দিবেন, বাকি যত এপ আছে কেউ আর নেট এর ‘ন’ ও ছুঁইয়ে দেখতে পারবে না! এবং অনেক হাজার হাজার এপ আছে যেগুলো ব্যবহার না করলে আপনার জীবন ষোল আনায় মিছে।
আপনি চাচ্ছেন মোবাইলের ‘লুক’টাই পাল্টে ফেলতে, স্ট্যাটাস বার, নেভিগেশন বার, সিস্টেম উইজার ইন্টারফেস সহ সব! আগে রুট করে আসেন। মাত্র গেল এপ্লিকেশনের কথা, মনে করেন আপনার মোবাইলের ম্যানুফ্যাচারার (say HTC) আপনার ফোনে 2.3.6 এর বেশি এন্ড্রয়েভ ভার্সনের আপডেট দিচ্ছে না। এখন HTC কেন দিচ্ছে না সেটা নিয়ে বালিশ ভিজাবেন নাকি নিজে কোন পথ খুঁজবেন? জ্বি, এন্ড্রয়েড ভার্সন আপডেট করা যায় কাস্টম রম(এইটা কি পরে বলতেসি) ইন্সটল করে, যার জন্য প্রথম প্রয়োজন Root!আশা করি এবার ব্যাপারটা বুঝা গেসে।কিভাবে সেটা আস্তে আস্তে পড়লে ক্লিয়ার হয়ে যাবে। :D
রুট করে ফেলার পর তো আপনি সিস্টেম ফাইল গুলো নিয়ে রান্নাবাটি খেলতে পারেন, সনির এপ ওয়াল্টনে দিয়ে পারেন, সিম্ফোনির এপ স্যামস্যাং এ দিতে পারেন। তো এর পরের জগাখিচুড়ি যদি অন না হয় এর দায় কেন ম্যানুফ্যাচারার নিবে? রুট করে সিস্টেমের দায়িত্ব নিসেন আপনি তাই অন না হলে দায়িত্ব আপনার।
- তো, প্রথম কথা হল রুট (Root) কি?
- Root করা বা Rooting মানে কি?
-“জ্বি , কবুল কবুল কবুল।”
- আপসারাপ রুট করে লাভ কি? এমনেই তো ভালো আছি!
রুট ফিয়েচারিং অনেক এপ্লিকেশন আছে যেগুলো অনেক উপকারী, আবার সেগুলো রুট ছাড়া ছলে না! যেমনঃএন্ড্রয়েডে ইন্টারনেট ইউজ এক বিরাট সমস্যা, রাতে অন রেখে সকালে উঠলে ৫০ এমবি গায়েব, নিজে নিজে সব আপডেট হয়ে যায়! তো DroidWall এমন একটি এপ যা দিয়ে আপনি অন্য এপ গুলোর নেট ইউজ রেস্ট্রিক্টেড করে দিতে পারবেন, আপনি যদি শুধু অপেরা মিনি,ইউসি ব্রাউজার চালান তাইলে শুধু এগুলোতে টিক মার্ক দিবেন, বাকি যত এপ আছে কেউ আর নেট এর ‘ন’ ও ছুঁইয়ে দেখতে পারবে না! এবং অনেক হাজার হাজার এপ আছে যেগুলো ব্যবহার না করলে আপনার জীবন ষোল আনায় মিছে।
আপনি চাচ্ছেন মোবাইলের ‘লুক’টাই পাল্টে ফেলতে, স্ট্যাটাস বার, নেভিগেশন বার, সিস্টেম উইজার ইন্টারফেস সহ সব! আগে রুট করে আসেন। মাত্র গেল এপ্লিকেশনের কথা, মনে করেন আপনার মোবাইলের ম্যানুফ্যাচারার (say HTC) আপনার ফোনে 2.3.6 এর বেশি এন্ড্রয়েভ ভার্সনের আপডেট দিচ্ছে না। এখন HTC কেন দিচ্ছে না সেটা নিয়ে বালিশ ভিজাবেন নাকি নিজে কোন পথ খুঁজবেন? জ্বি, এন্ড্রয়েড ভার্সন আপডেট করা যায় কাস্টম রম(এইটা কি পরে বলতেসি) ইন্সটল করে, যার জন্য প্রথম প্রয়োজন Root!আশা করি এবার ব্যাপারটা বুঝা গেসে।কিভাবে সেটা আস্তে আস্তে পড়লে ক্লিয়ার হয়ে যাবে। :D
- রুট যদি ইম্পরট্যান্ট হয় তাইলে ম্যানুফ্যাচারার-রা কেন রুট করে দেয় না? আবার কেন বলে যে রুট করলে ওয়ারেন্টি দিবে না আর, হু?
রুট করে ফেলার পর তো আপনি সিস্টেম ফাইল গুলো নিয়ে রান্নাবাটি খেলতে পারেন, সনির এপ ওয়াল্টনে দিয়ে পারেন, সিম্ফোনির এপ স্যামস্যাং এ দিতে পারেন। তো এর পরের জগাখিচুড়ি যদি অন না হয় এর দায় কেন ম্যানুফ্যাচারার নিবে? রুট করে সিস্টেমের দায়িত্ব নিসেন আপনি তাই অন না হলে দায়িত্ব আপনার।
- আজিব, ভয় কেন লাগান, অন হবে না মানে? তখন কি করবো?
- কাস্টম রমঃ আমাদের মোবাইলে একটা চিপসেট থাকে (MEDIATEK, QUALCOMM) যেটা অনেক মোবাইলের একই হয়। মনে করেন, আপনার দুইটা সেটের নাম WALTON PRIMO H2 ও MICROMAX CANVAS HD এবং দুটিই চলে MEDIATEK চিপসেট দিয়ে। কিন্তু ওয়াল্টন বলসে WALTON PRIMO H2 তে 4.2.1 পর্যন্ত আপডেট দিবে , এরপরে আর দিবে না। কিন্তু মাইক্রোম্যাক্স বললো MICROMAX CANVAS HD এ 4.4 এর আপডেট দিব (ধরে নেন, দিবে বলে মনে হয় না)। এখন যেহেতু দুই সেটের চিপসেট একই সেহেতু Canvas HD এর রম কিন্তু H2 তে ব্যবহার করা সম্ভব। Canvas HD এর রম H2 তে চলার উপযোগী করে তোলার উপায়কে Rom Porting বলে। এবং এই ধরনের রম কে বলা হয় কাস্টম রম। আশা করি বুঝছেন কিভাবে কাস্টম রমের মাধ্যমে এন্ড্রয়েড ভারসন আপডেট করা যায়।
- কাস্টম রিকভারীঃ মানে ফোন অন না হলে না বুটলুপে পড়লে পাওয়ার বাটন এবং ভলিউম আপ/ডাউন বাটন চেপে ধরলে একটা মেনু আসে যার না রিকভারি মেনু। এটাতে ফোনের সিস্টেম অন না করেই ঢুকা যায়। এখন কাস্টম রিকভারি মানে এই জায়গায় নতুন একটা রিকভারি ইন্সটল করে দেয়া যেগুলোতে সিস্টেম ব্যাক আপ রিস্টোর করা সহ বিভিন্ন সুবিধা থাকে। এর সাহায্যে আপনি ভুলভাল কিছু করেও ফোন ঠিক করে ফেলতে পারবেন। আরো অনেক অনেক কাজ আছে কাস্টম রিকভারির।
Post a Comment