print this page

এবার নিজেই হোন ম্যাকানিক ও হার্ডডিস্কের ব্যাডসেক্টর দূর করুন! সাথে থাকছে হার্ডডিস্কের যত্নআত্তি বিষয়ক মেগা টিপস!!

আশা করি খোদা-তায়ালার অশেষ মেহেরবাণীতে এক প্রকার কুশলেই আছেন। সবাইকে বাংলা বছরের বৈশাখী শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন । মূলত টিউনে থাকবে হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর নিয়ে A-Z তথ্যাদি এবং বেশ কিছু ইউটিলির সাথে পরিচয় ও কাজের বিবরণী।

হার্ডডিস্ক কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। মূলত আমরা পিসিতে যা কিছু সংরক্ষন করি ও দেখি সেগুলো সবই হার্ডডিস্কে সেইভ হয়। ক্রয়কৃত নতুন হার্ডডিস্কে সেইরকম কোন গুরুতর সমস্যা দেখা দেয় না। কিন্তু সমস্যা হয় ৬ মাস বা ১ বছর ব্যবহারের মাথায়। আর সেই সমস্যাটি হল হার্ড ডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়া। এটি একটি মূখ্য সমস্যা।

ব্যাড সেক্টর কি?

ব্যাড সেকটর হলো কিছু মেমোরি নষ্ট হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ হার্ডডিস্কের যেখানে ব্যাড সেকটর পড়ে,সেখানে কোনো তথ্য সংরক্ষিত হয় না। হার্ড ডিস্কের মেমোরির যে অংশটুকু দীর্ঘ সময় ধরে ফাঁকা বা অব্যবহৃত থাকে,সেখানে ব্যাড সেকটর পড়ে। উদাহরন স্বরুপ বলা যায়, আপনি বাজার থেকে একটি নতুন টেবিল ক্রয় করে আনলেন টেবিলের উপর কিছু রাখলেন না। কিন্তু আপরার অগোচরে কেউ একজন সেখানে কিছু রাখল। তাতে নিশ্চয় টেবিলের ফাকা জায়গা পূরন হল। তেমনি হার্ডডিস্কে ঐ ভাবেই ব্যাডসেক্টর পড়ে। মূলত ঘন ঘন বিদুৎ চলে যাওয়া, ইউপিএস ব্যবহার না করার কারনে কিংবা হার্ডডিস্ক ড্রাইভ গুলো ডিফ্রাগমেন্ট কিংবা SFC না করার ফলে ব্যাড সেক্টর পড়ে

প্রধানত হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর ব্যবহারকারীর সংখ্যাই বেশী হবে। আর হবেই না কেন? দেশের যে বিদ্যুৎতের পরিস্থিতি। হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়ে তা আমরা শুনেছি ও শুনলাম। কিন্তু এই ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করা যায় তা বোধ হয় কম সংখ্যক ব্যক্তিই জানি। আসলে কথাটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, এমন কিছু  আধুনিক সফটওয়্যার আছে যার দ্বারা হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করা যায়। আমি নিজেও এই রকম বেশ কয়েকটি ফ্রী সফট পূর্বে ব্যবহার করেছি। কিন্তু ফলাফল সন্তোষজনক ছিল না। যে গুলো ভাল সফটওয়্যার সেই গুলো অর্থ দিয়ে ক্রয় করতে হবে। কাজেই সুয়োগের অপেক্ষায় ছিলাম। মূলত রাজধানী ঢাকা শহর সহ অনেক বিভাগীয় শহরগুলোতে অনেক টেকনিশিয়ান বলে থাকেন, তারা হার্ডডিস্ক রিপেয়ার করে থাকেন। প্রতি হার্ডিডিস্ক রিপেয়ার সার্ভিস ফী ২৫০-৫০০৳ । এটা কতটুকু তারা সার্ভিস দিবেন বা কোন সফওয়্যার ব্যবহার করেন তা আমি নিজেও জানি না।

ব্যাড সেক্টর কি কারনে হয়?

হার্ডডিস্কে বড় ধরনের আঘাত লাগলে। হার্ডডিস্কে সঠিকভাবে পাওয়ার সাপ্লাই হতে না পারা। হার্ডডিস্ক অতিরিক্ত গরম হলে। একই সেক্তরে বার বার কোন ফাইল Replace/Overwrite হলে। ফাইল Fragmentation এর কারণে ও ব্যাড সেক্টর পড়তে পারে। ভাইরাস ও ব্যাড সেক্টর করতে পারে। HDD platter- এ আঘাত জনিত কারনে ব্যাড সেক্টর সমস্যা হতে পারে।

কিভাবে বুঝবেন আপনার হার্ডডিস্কে ব্যাডসেক্টর আছে?

কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে গেছে বা প্রায় সময় হ্যাং করছে। পিসি চলতে চলতে হঠাৎ BSOD (Blue Screen of Death) আসতে পারে। কম্পিউটার বুট না করতে পারে উইন্ডোজ সেটআপ এর সময় হার্ডডিস্ক পাওয়া না গেলে এবং Detection আর সময় BSOD দেখা দিলে বা পিসি রিস্টার্ট করলে। ব্যাড সেক্টর জনিত কারনে Partition Create বা Format করতে দেরী হতে পারে। ফিজিকাল ব্যাড সেক্টরের পরিমান বেশি হলে খুব কাছে থেকে হার্ডডিস্কের ভিতরে আঘাতের শব্দ শোনা যেতে পারে।

বিভিন্ন রকমের সফটওয়্যার আছে যেমন: যাহা দ্বারা পরীক্ষা করলে বুঝা যাবে আপনার হার্ডডিস্কের স্বাস্থ্য কেমন আছে!

1. HDDScan

2. CrystalDiskInfo

CrystalDiskInfo আমিও এটি ব্যবহার করি। এটি পিসিতে ইনস্টল করে Basic info, SMART info, Temperature Graph, Scan disk, Even log ইত্যাদি ক্লিক করে আপনার হার্ডডিস্কের যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন। হার্ডডিস্কের সিরিয়াল নম্বর, মডেল নম্বর, ধারণ ক্ষমতা, সিলিন্ডার সব কিছু জানতে পারবেন। হার্ডডিস্কে কোনো ব্যাড সেক্টর আছে কি না, হার্ডডিস্কের তাপমাত্রাই বা কত (!) তাও জানতে পারবেন। কোন সময় কত তাপমাত্রা ছিলো তাও জানতে পারবেন Temperature Graph এর মাধ্যমে।

হার্ডডিস্ক ব্যাডসেক্টর রিপেয়ার করার ইউটিলিটি:

হার্ডডিস্ক ব্যাডস্কেটর রিপেয়ার করার বিভিন্ন ইউটিলিটি রয়েছে তবে সেইগুলো সবই পেইড ভার্সন যাহা অনেক টাকা দিয়ে ক্রয় করতে হয়। ফলে অনেকের জন্য একটা দূ:সাধ্য ব্যাপার। যাইহোক তারপরেও বেশ কিছু ফ্রি ইউটিলিটি রয়েছে যে গুলো দ্বারা সাধারন ঘরোনার কাজ করা যাবে। তবে এতটুকু বলতে পারি যে নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল। ফ্রি ইউটিলিটরি মধ্যে বেশ কিছু নাম এসে যায় (তবুও এই গুলো ট্রায়াল) যেমন:
1.HDD Regenerator
  1. Ariolic Disk Scanner
  2. Flobo Hard Disk Repair
  3. Salvation DATA Bad Sectors Repair
  4. DiskPatch

তবে এর মধ্যে হতে ১ম টিই অন্যতম। আমি নিজেও ব্যবহার করি। সুতরাং HDD Regenerator এর ব্যবহার কৌশল নিচে আলোচনা করছি।
আমি HDD Re generator নামে  সফটওয়্যার দেব। এটিই হল সেই সফটওয়্যার যার সাহায্য ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করা সম্ভব। হার্ডডিস্ক ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করার মত যত সফটওয়্যার আছে । এটি জনপ্রিয়তার দিক খেকে সকলের শীর্ষ পর্যায়ে ও একটি বিশ্বস্ততম ইউটিলিটি সফট। সফট ওয়্যারটি ডাউনলোড করতে আমার দেওয়া লিংক অনুসরন করলেই চলবে।
১। সফট ওয়্যারটি ডাউনলোড করে যখন ইনষ্টল করবেন তখন ইনষ্টলের শেষ পর্যায়ে নিম্নোক্ত চিত্রনুয়ায়ী Launch the program থেকে টিক উঠিয়ে দিয়ে Finish করুন। ভূলেও প্রোগ্রামটি রান করবেন না।
২। এবার উক্ত ডাউনলোড করা ফাইল থেকে HDD Regenerator.exe এবং hddreg.exe ফাইল দুটি কপি করে C:Program FilesHDD Regenerator
ফোল্ডারে copy & Paste করে Replace করুন
৩। এখন HDD Regenerator ফাইলটি রান করুন/চালু করুন। দেখা যাবে সফটওয়্যারটির রেজিষ্টার্ড ভার্সন হয়ে গেছে
৪। এবার কাজের পালা। আপনি যদি বুটেবল সিডি তৈরী করতে চান তাহলে Bootable CD/DVD তে ক্লিক করুন। Choose Recorder থেকে আপনার সিডিরমটি সিলেক্ট করুন। এবং সিডি রমে একটি ব্লাংক সিডি প্রবেশ করাতে হবে।
৫। Recording Speed হতে যে কোন স্পীড সিলেক্ট করে Burn CD তে ক্লিক করুন। ৩/৪ মিনিট সময় নিবে। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল Bootable CD
৬। আর যারা সিডি তৈরী করতে পারেন না। তাদের চিন্তিত হবার কিছুই নাই।
Click here to repair physical bad sectors on damaged drive surface directly under windows (XP/Vista/7) এ ক্লিক করুন
৭। হার্ড ডিস্কটি সিলেক্ট করে Start Process এ ক্লিক করুন-
৮। একটি কালো স্কীন আসবে। সেখানে Enter Choice-এ (যেখানে Scan & Repair লেখা Option টি আছে)  সেখানে 1 দিয়ে এন্টার করুন। আর যদি এরুপ না দেখায় তাহলে Enter Choice-এ (যেখানে Normal Scan (With/Without Repair লেখা Option টি আছে)
সেখানে 2 দিয়ে এন্টার করুন। নিম্নরুপ স্কীনের মত।
৯। ব্যাস কাজ শুরু হয়ে গেছে। স্কীনে কাজের বিভিন্ন ধাপ দেখতে থাকুন। সম্পূর্ণ কাজের ধারা শেষ হতে প্রায় ১/২ ঘন্টা সময় নিতে পারে। উদাহরনভাবে বলা যায় যে,আমার ১ টেরাবাইট হার্ডডিস্ক ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করতে প্রায় ৩.০০ ঘন্টা সময় নিয়ে ছিলো।
১০। এইভাবে কাজের প্রক্রিয়া যখন শেষ পর্যায়ে ১০০% দেখাবে তখন একটি Drive Map দেখাবে সেখানে যাবতীয় তথ্য থাকবে যেমন-
কতটি কতটি ডিটেক্ট/রিমুভ করতে পেরেছে, হার্ড ডিস্কে অন্য কোন সমস্যা অআছে কিনা ইত্যাদি। উক্ত স্কীন থেকে বাহির হওয়ার জন্য ESC কী প্রেস করুন।
১১। এবার উপভোগ করতে থাকুন ব্যাড সেক্টর মুক্ত একটি স্বাস্থ্য সম্পন্ন হার্ডডিস্ক। অবশ্য এই কাজটি করার ফলে আপনার  পিসিরও পূর্বের তুলনায় অনেক পারফরম্যান্স বৃদ্ধি পাবে।
আর যারা Bootable CD তৈরি করেছেন তাদের কাজও আমার উপরোক্ত আলোটনার অনুরুপ সম্পুর্ণ কার্বন কপি। এখানে প্রধান কাজটা হচ্ছে Bootable CD থেকে কাজটি করতে হলে আপনার Bios অপশন থেকে প্রথমে First বুট হিসাবে সিডি রমকে দেখাতে হবে। অতপর Bootable CD টি সিডি রমে প্রবেশ করিয়ে বুট অপশনে যখন দেখাবে Press Any key to Continue …………. তখন যে কোন কী প্রেস করে কাজের প্রক্রিয়া শুরু করুন। আশা করি সমস্যা হবার কথা নয়।

নির্দেশনা-

1। হার্ডডিস্ক পার্টিশন করলে কিন্তু পূনরায় ব্যাড সেক্টর ফিরে আসবে। আমার এই কথাতে হয়ত অনেকে প্রশ্ন করবেন তাহলে ব্যাড সেক্টর রিপেয়ারিং করে কি লাভ হল? হ্যা লাভ হয়েছে। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারে আপনার সমগ্র হার্ডডিস্ক ড্রাইভের যতগুলো ব্যাড সেক্টর ছড়ানো ছিল তা সাজিয়ে গুছিয়ে একটি নিদিষ্ট স্থানে নিয়ে গিয়ে ব্লক করে রাখবে। ফলে পিসিতে কাজ করতে গেলে হার্ডডিস্ক ক্রাশ করবে না, হার্ডডিস্কের RPM সঠিকভাবে কাজ করবে। এবং হার্ডডিস্কের অযথা জায়গা নষ্ট হওয়া থেকে সুরাক্ষা দিবে।
2। আর আপনি যদি বিশেষ কারনে পার্টিশন করেই ফেলেন। তাহলে পূনরায় HDD Regenerator সফটওয়্যারটি চালু করে নিলেই হবে।
3। হার্ডডিস্ক সুস্থ রাখতে তো দোষ নেই। তাই হার্ডডিস্কটি সুস্থ রাখতে ও ব্যাডসেক্টর ব্লক করে রাখতে ও কার্যকারীতা ধরে রাখতে  HDD Regenerator টি অত্যন্ত কার্যকারী। আমি নিজে ব্যবহার করে এর ভাল ফল পাচ্ছি।

যারা এই সফট ওয়্যারটি নিয়ে কাজ করতে চান তারা আমার দেয়া এই লিংক হতে ডাউনলোড করুন-

হার্ডডিস্ক ভালো রাখার কিছু দারুণ টিপস:

আসলে কম্পিউটারের অন্যান্য হার্ডওয়্যার অংশের মতই হার্ডডিস্কও হার্ডওয়্যারের অন্তভূক্ত। যথন  কোন হার্ডওয়্যার তথারুপ নতুন হার্ডডিস্ক ক্রয় করা হয় তখন নিদিষ্ট ওয়ারেন্টি থাকে। এই ওয়ারেন্টির মধ্যে আমরা যদি যত্নশীল হই বা নিম্নরুপ টিপস গুলো অনুসরন করি তাহলে হার্ডডিস্ক স্বাভাবিকভাবে অনেকদিনই ব্যবহার করা যায়। এমনিতেই যে কোন বিষয়ের ক্ষয় আছে। তেমনি হার্ডডিস্কও একদিন নষ্ট হয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেটি যদি নিদিষ্ট ব্যবহারের আগেই কিংবা অসতর্কতার কারেন নষ্ট হয় তাহলে কেমন লাগে?

► প্রতি পার্টিশনে অন্তত ২০% ফাকা জায়গা রাখুন।
► নিয়মিত ডিফ্র্যাগ করুন।
► সপ্তাহে একবার বুট টাইম ডিফ্র্যাগ করুন। অর্থাৎ পেজফাইল, হিবারফিল ইত্যাদি সহ সিস্টেম ফাইল ডিফ্র্যাগ করুন।
► হার্ডডিস্ক এর তাপমাত্রা মনিটর করুন। দরকার হলে ক্রিটিকাল তাপমাত্রা সেট করে দিন যেন বেশি গরম হয়ে গেলে আপনি নোটিফিকেশান পান।
► হার্ডডিস্ককে ধুলাবালি থেকে দূরে রাখুন। মনে রাখবেন ছোট্ট একটা কণা যা আপনার মাথার চুলের দশভাগের একভাগ সেটা আপনার ডিস্ক হেডকে নষ্ট করে দিতে পারে।
► ইউপিএস ব্যবহার করুন।
► ব্যাকআপের জন্য রেইড বানিয়ে ফেলুন।
► ছয়মাস বা একবছর পর পর সুযোগ পেলে হার্ডডিস্ক এর সকল ডাটা ব্যাকআপ নিয়ে ডিস্ক লো লেভেল ফরম্যাট করে নিন। এতে ব্যাড সেক্টর সহ কোন সমস্যা থাকলে তা দূর হয়ে যাবে।
► উইন্ডোজ এর ইনডেক্সিং বন্ধ করে দিন। ইনডেক্সিং এর মাধ্যমে উইন্ডোজ হার্ডডিস্ক এর সকল ফাইল এর লিস্ট তৈরি করে এবং সার্চ করলে দ্রুত ফলাফল দেখায়। কিন্তু ইনডেক্স এর কারণে অযথাই ডিস্ক ঘুরতে থাকে এবং শক্তি বা ব্যাটারি ক্ষয় হয়।
► হার্ডডিস্ক এর এটিএ কেবল ও পাওয়া যায়।

হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট ইউটিলিটি:

উইন্ডোজে যে ডিফ্রাগমেন্ট ইউটিলিটি রয়েছে তা অনেকটাই নমনীয়। তাই এই ক্ষেত্রে আপনি যে কোন একটি থার্ডপার্টি ডিফ্রাগমেন্ট ইউটিলিটি ব্যবহার করতে পারেন

1. MyDefrag

2. Norton Utilities

3. Defraggler

4. O&O Defrag

5.Diskeeper

6. Smart Defrag

শেষ কথা

একটা কথা অবশ্যই মনে রাখা দরকার হার্ডডিস্ক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আপনার হার্ডডিস্ককে যেভাবে সেটাপ করে দেয়।তা পরবর্তীতে ব্যবহারের পর পূর্বের কার্যকারীতা কখনোই ফিরে পাবেন না। এখানে পৃথিবীর যতবড় ইউটিলিটি ব্যবহার করেন না কেন? কেননা, হার্ডডিস্কের ভিতর একটি ফার্মওয়্যার যুক্ত থাকে তার প্রধান কাজ হল- হার্ডডিস্কটি কতবার চালু হয়েছে, কত ঘন্টা চলেছে, বর্তমান অবস্থা কিরুপ ইত্যাদি যাবতীয় খবর রাখা। অবশ্য এই রকম সফটওয়্যারও পাওয়া যায় যেখানে হার্ডডিস্কের যাবতীয় তদারকি করে।  যাইহোক টিউনটি করতে দীর্ঘ সময় পার করতে হয়েছে। এর মধ্য কোন ত্রুটি থাকলে তা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবান করছি।
ফেরী ওয়ালা---- আমাকে পেতে পারেন...
বাংলা ব্লগ | ফেসবুক পেজ | টুইটার | গুগল প্লাস পেজ |

আপনার জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate অনলাইনে ভেরিফাই করে নিন

আপনার জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate অনলাইনে ভেরিফাই করে নিন

birth certificate BRIS LGD Bd
ইদানিং অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে টাকার বিনিময়ে অনেকেই ভুয়া জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate প্রদান করে থাকেন,  ভুয়া জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate নিয়ে সরকারি বেসরকারি কোন কাজে গেলে হয়তো আপনার বিভিন্ন বিপদ বা অপমানের সম্ভবনা থেকে যায়, তাই আজ আমি আপনাদের শিখাবো কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন বা Birth Certificate ভেরিফাই করে নিতে পারেন অথবা কিভাবে অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করা যায়  জন্মনিবন্ধনের আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ করা যায় ।

অনলাইনে বার্থ সার্টিফিকেট ভেরিফাই করতে

প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন 
তারপর নিচের মত পেইজ ওপেন হলে Birth Registration Number এর জায়গাতে আপনার বার্থ সার্টিফিকেট এর জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রবেশ করুন এবং Date Of Birth এর জায়গাতে আপনার জন্ম তারিখ প্রবেশ করুন এভাবে DATE-Month-Year
jonmo Nibondhon LGD Bd
এবার Verify বাটনে ক্লিক করুন , দেখুন মত নিচে আপনার সকল তথ্য দেখাচ্ছে
জন্ম নিবন্ধন
আর যদি নিচের ছবির মত Matching birth records not found এমন দেখায় তবে বুঝবেন ভুয়া জন্ম নিবন্ধন পেয়েছেন ।
no matche

অনলাইনে জন্মনিবন্ধনের জন্য আবেদন করা বা জন্ম নিবন্ধন এর আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন এর আবেদন করতে , আবেদনপত্র ফরম সংগ্রহ  বা আপনার জমা দেয়া আবেদন কোন পর্যায়ে আছে জানতে এখানে ক্লিক করুন

জন্ম নিবন্ধন হলো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ২৯ নং আইন) এর আওতায় একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্মের তারিখ ও স্থান, বাবা-মায়ের নাম, তাদের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক রেজিস্টারে লেখা বা কম্পিউটারে এন্ট্রি প্রদান এবং জন্ম সনদ প্রদান করা। জন্ম নিবন্ধন আইনে বলা হয়েছে, বয়স, জাতি-গোষ্ঠি, ধর্ম-কিংবা জাতীয়তা সকল নির্বিশেষে বাংলাদেশে জন্ম গ্রহণকারী প্রত্যেকটি মানুষের জন্য জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। জন্ম নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে জন্ম নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ নিবন্ধনকারীকে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করেন। জন্ম নিবন্ধন আইনের বিধান অনুযায়ী এই বিধি লংঘনকারী নিবন্ধক বা ব্যক্তি অনধিক ৫০০ (পাঁচশত টাকা) অথবা অনধিক দুইমাস বিনাশ্রম কারাদন্ডে বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হতে পারেন
মোঃ রুবেল আহমেদ

মনে রাখবেন বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক (১ দিনের শিশু থেকে সকল বয়সের বৃদ্ধের বৈধ জন্ম নিবন্ধন থাকা বাধ্যতামূলক)  তাই পোস্ট আপনি নিজে পড়ুন ও ফেসবুকে শেয়ার করে বন্ধু বান্ধবী সবাইকে জন্ম নিবন্ধন ভেরিফাই করে নিতে বলুন


*pchelplinebd

মাইক্রোসফটের DVD এবং USB বুটেবল করার জন্য নিজস্ব টুলস!

সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি সবাইকে আমার সালাম এবং বিজয়ের মাসের শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন ।
আমি জানি টেকটিউনসে এই ব্যাপারে অনেক টিউন আছে। কিন্তু মাইক্রোসফটের এই টুলস নিয়ে কোন টিউন আমার চোখে পড়েনি। যদি কেউ এ ব্যাপারে টিউন করে থাকেন তাহলে আমি তার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমি ব্যাক্তিগতভাবে পেনড্রাইভ বুটেবল করার জন্য অন্য একটা সফটওয়ার ব্যবহার করতাম। সেসব সফটওয়ারে ঝামেলা এবং সময় দুটোই খুব বেশি পরিমানে লাগতো। অবশেষে বছর খানেক হলো ব্যবহার করছি মাইক্রোসফটের এই টুলসটি। এতে কোন ঝামেলা নেই, শুধুমাত্র ফাইল সিলেক্ট করুন, ডিভাইস সিলেক্ট করুন আর বুটেবল করুন। তো চলুন শুরু করা যাক। ধাপে ধাপে দেখিয়ে দিচ্ছি কিভাবে কি করবেন। [নতুনদের জন্য]

ডাউনলোড Windows 7 USB/DVD Download Tools

নাম দেখে আবার কেউ ভাববেন না যে এটা দিয়ে শুধু ডাউনলোড করা যায় এবং শুধু উইন্ডোজ ৭ এর জন্য। আসলে এটা মাইক্রোসফটের নতুন যে কোন সংস্করনে চলে (এক্সপির ব্যাপারটা আমি জানিনা)। যাদের শুধু টুলসটি দরকার তারা ডাউনলোড করে নিন। সাইজটা কিন্তু বিশাল, ভালো ভাবে সাইজ খেয়াল করুন তারপর আপনার সাধ্যের মধ্যে থাকলে ডাউনলোড করুন! ব্যবহার জানলে ব্যবহার বিধি না দেখলেও হবে।

যেভাবে ব্যবহার করবেন

প্রথমে ডাউনলোড করা ফাইলটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিন এবং যথারীতি ওপেন করুন। আমি প্রত্যেকটি ধাপ একটির পর একটি দেখিয়ে দিচ্ছি, কোন সমস্যা হবেনা।
  • প্রথম ধাপঃ টুলসটি ওপেন করুন তাহলে নিচের মতো চিত্র দেখতে পাবেন

  • দ্বিতীয় ধাপঃ এখন Browse অপশন থেকে আপনার ISO ফাইলটিকে সিলেক্ট করুন এবং Next বাটন চাপুন। তাহলে নিচের মতো উইন্ডো আসবে।

  • তৃতীয় ধাপঃ এখন আপনি যদি USB ডিফাইস বুটেবল করতে চান তাহলে USB device বাটন প্রেস করুন।

  • চতূর্থ ধাপঃ আপনার USB ডিভাইস সিলেক্ট করে Begin Copying বাটনটি প্রেস করুন। তাহলে কপি শুরু হয়ে যাবে। ছবি দেখলেই বুঝতে পারবেন।

  • পঞ্চম ধাপঃ সব কাজ যদি ভালো ভাবে করে থাকেন তাহলে নিচের মতো চিত্র দেখতে পাবেন। তারমানে আপনার কাজ হয়ে গেছে।

  • শেষ ধাপঃ আর যদি DVD বুটেবল করতে চান তাহলে তৃতীয় ধাপে গিয়ে DVD সিলেক্ট করুন বাকি কাজ একই ভাবে করুন।
টিউনের এ পর্যন্ত আমরা দেখলাম একটি ISO ফাইলকে কিভাবে USB / DVD তে বুটেবল করতে হয়। কিন্তু এই ISO ফাইলটিকে কিভাবে তৈরী করবেন সেটা এখনো আপনাদের জানানো হয়নি। তাহলে চলুন জেনে নিই কিভাবে ISO ফাইল তৈরী করতে হয়।

যেভাবে তৈরী করবেন Valid ISO ফাইল

আপনি যখন ইমেজ ফাইল তৈরী করবেন তখন অনেক সময় সেটাতে সমস্যা থাকে। যা মাইক্রোসফটের এই টুলটি সাপোর্ট করেনা। এ কারনে এই টুলটি দিয়ে কোন কিছু বুট করতে হলে আপনার ISO ফাইলটিকে অবশ্যই Valid হতে হবে। আমি ISO ফাইল তৈরী করার জন্য অনেক সফটওয়ার ব্যবহার করেছি। কিন্তু তার মধ্যে Image Burn কে আমার সেরা মনে হয়েছে। এর কারন এটি অপারেটিং সিস্টিম ফাইল সনাক্ত করে স্পেশালভাবে ইমেজ ফাইল তৈরী করে। তো আর দেরি কেন? নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করে নিন।
ব্যবহার করার জন্য আপনি যে ফাইলগুলোকে ISO এ রূপান্তরিত করতে চান তাদের কে একটা ফোল্ডারে রাখুন এবং ফোল্ডার টু ইমেজ ফাইল সিলেক্ট করে Burn করে ফেলুন। ব্যাস, আপনার কাজ শেষ। এবার সব সময় নাকে তেল দিয়ে ঘুমান।

বিঃদ্রঃ আপনি যে শুধু ফোল্ডার থেকেই ইমেজ বার্ন করতে পারবেন এরকম কিছুনা। তবে আমি দেখেছি ফোল্ডার থেকে ইমেজ বার্ন করাতেই বেশি সুবিধা। তবে আপনারা চাইলে চিত্রে দেখানো যে কোন সোর্স থেকে ইমেজ ফাইল অথবা সিডি বার্ন করতে পারবেন।

শেষ কথা

টিউনটি বুঝতে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে। সর্বশেষ যে কথাটি বলবো সেটা হলো, আসুন আমরা কপি পেস্ট করা বর্জন করি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। সবার সর্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে আগামী টিউনে।-TT

ঘরে বসেই কেনাকাটার সাইটের তালিকা

বই
1. AmaderBoi.com
2. Rokomari.com
3. Nilkhet.co
কাপড়,জুয়েলারি, জুতা
1. aarong.com
2. iferi.com
3. priyoshop.com
4. akhoni.com
5. rang-bd.com
ইলেক্ট্রিক
1. techshopbd.com
2. bdhutbazar.com
3. scientificbazar.com.bd
4. ecstasybd.com
নিত্যপ্রয়োজনীয়,women ও অন্যান্য
1. shwapno.com
2. meenabazar.com.bd
3. giftmela.com
4. upohar2me.com
5. princebazar.com
6. tenderbazar.com
7. easybazar.com.bd
8. hatbazarbd.com
9. addressbazar.com
10. fashionbazarbd.com
11. dreambazarbd.com
12. hutbazar.com
13. bdhaat.com
14. daraz.com.bd
15. bangladeshbrands.com
16. ushop.com.bd
17. aponzone.com
18. jemonkhushi.com
19. easybazar24.com
20. http://www.amaderboi.com
21. http://www.hotofferbd.com
22. fortunabangladesh.com
23. oo.com.bd
24. zone83.com
25. giftzhaat.com
26. bdshop.com
27. secretshop24.com
28. shop24.com.bd
29. bdgift.com
30. beautyshopbd.com
31. shopping24bd.com
32. tvcskyshopbd.com
33. goponekinun.com
34. bdonlinemart.com
35. chaldal.com
প্রোপারটিজ
1. propertybazarbd.com
2. lamudi.com.bd
গাড়ি
1. kaymu.com.bd
2. clickbd.com

AGAMI 3G



 
 

Features:  
  :: Special Number mentioning passing year.  
  :: Free bundle package.  
  :: Lowest Voice, Data and SMS rate  
  :: 10 Seconds Pulse.  
  :: Special student data package.  
  :: Special recharge bonus.  
  :: Free Bonus: Talktime - 25Min, Internet – 25MB, MMS - 25, SMS – 25.  
     
 
Tariff/Charges:
 
Call Directions Call Categories Rate/10sec (24 hours)
Voice Call Teletalk to Teletalk
4.17 Paisa
Teletalk to Others
10 Paisa
Video Call Teletalk to Teletalk
4.17 Paisa
Pulse 10 Seconds
SMS Teletalk to Teletalk 25 Paisa
Teletalk to Others 35 Paisa
Data Tariff 1 Paisa /15KB
Special Data Package Daily Pack 20MB@Tk.6, Monthly Pack 1GB@Tk.100
Recharge Bonus For Tk.25 recharge, get Voice-25min, Data-25MB and SMS-25
 
  VAT applicable  
  Modality:
  1. This Agami Package is not for sale. As CSR initiative, SIM will provide FREE to GPA5 holder students as per online registration
  2. The default package will be Agami 2G Package
  3. After SIM activation, subscriber will get Voice-25Min, Internet–25MB, MMS–25 and SMS–25 as welcome Gifts. Free talktime, SMS can be used in any operator and MMS in on-net. The usage validity of default free bonus is for 30days
  4. After finishing free internet, Pay Per Use@1Paisa/15KB will be activated.
  5. To subscribe daily data pack 20MB, type D43 and send 111 and for monthly data pack 1GB, type D44 and send to 111.
  6. For every Tk 25 recharge, subscriber will get 25 minutes talk-time (on-net), 25 SMS (on-net) and 25MB internet. The usage validity of recharge bonus is for 3days from day of recharge. Recharge amounts Tk.25 can be used for any service.
 
Copyright © 2014. TrickLab-bd - All Rights Reserved
Template Created by microlabBD